The Daily Janatar Kontho
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
The Daily Janatar Kontho
No Result
View All Result
Home প্রযুক্তি

খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিজিটাল কমিউনিকেশন চ্যানেল

by Janatar Kontho
December 4, 2024
in প্রযুক্তি
খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে ডিজিটাল কমিউনিকেশন চ্যানেল
Share on FacebookShare on Twitter

কৃষি উৎপাদন বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) কৃষিখাতের অবদান প্রায় ১৪ শতাংশ। পাশাপাশি, শ্রমশক্তির ৪১ শতাংশ মানুষের জীবিকা এ খাতের ওপর নির্ভরশীল । কৃষিপ্ৰধান দেশ হওয়া সত্ত্বেও, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক খাত ও প্রবাসী আয়ের ওপর অনেকাংশেই নির্ভরশীল।

পরিণতিতে দেশে খাদ্যদ্রব্য আমদানির প্রবণতা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে ভূমিকা রাখবে কার্যকরী খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খল। আর এক্ষেত্রে সময়োপযোগী কৌশল গ্রহণ করে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে প্রয়োজন শক্তিশালী যোগাযোগ চ্যানেল স্থাপন করা। সঠিক যোগাযোগ চ্যানেলের অভাবে খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খল কী ধরনের প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে পারে? খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খল একটি বিস্তৃত ও জটিল নেটওয়ার্ক, যেখানে গ্রামীণ কৃষক, জেলে, খামারি ও মধ্যস্বত্বভোগী এবং শহুরে খুচরা বিক্রেতারা পরস্পর নির্ভরশীল উপায়ে কাজ করার মাধ্যমে গ্রাম থেকে তাজা শস্য ও মাছ-মাংস শহরের বাজারে নিয়ে আসে। 
এক্ষেত্রে, সবগুলো পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা থাকা সত্ত্বেও, যোগাযোগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট দূরত্ব রয়েছে, যা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে দক্ষ সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এবং অদক্ষ সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রান্তিক কৃষকেরা কম মুনাফা পাচ্ছেন এবং খাদ্যপণ্যের অপচয়ও ঘটছে।

এক্ষেত্রে, সঠিক সময়ে সঠিক তথ্যের আদান-প্রদান নিশ্চিত করার মাধ্যমে শক্তিশালী যোগাযোগ ব্যবস্থা ইতিবাচকভাবে পুরো সরবরাহ শৃঙ্খলের গতিপ্রকৃতি বদলে দিতে পারে। যা একই সঙ্গে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থাপনার সকল অংশীজনদের মুনাফা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে। কার্যকরী যোগাযোগ ব্যবস্থা অংশীদারদের মধ্যে কার্যক্রম পরিচালনায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাদের দক্ষতা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখবে। নিজেদের মধ্যে যোগাযোগে কার্যকরী চ্যানেলের মাধ্যমে কৃষক, জেলে, মধ্যস্বত্বভোগী এবং খুচরা বিক্রেতারা বাজারের চাহিদা, লজিস্টিক চ্যালেঞ্জ এবং আবহাওয়ার সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নিতে সক্ষম হবেন। এখানে জনপ্রিয় ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ইমোর কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। যেখানে রয়েছে হাই-কোয়ালিটি ভিডিও কলের সুবিধা। বর্তমানের ইন্টারনেটের যুগে এ ধরনের ডিজিটাল চ্যানেলে সহজেই যোগাযোগ করা যায়। পচনশীল পণ্য ব্যবস্থাপনায় পরিবহন, রিয়েল-টাইমে বাজারমূল্য এবং চাহিদা সম্পর্কে সঠিক ও সময়োপযোগী তথ্যের আদান-প্ৰদান অত্যন্ত জরুরি। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো কৃষক সময়মতো জানতে পারেন যে নির্দিষ্ট একটি খাদ্যপণ্যের চাহিদা বাড়ছে, তবে তিনি তার উৎপাদিত প্যণের মূল্য নির্ধারণে এবং সেই পণ্য সরবরাহে উপযুক্ত পদক্ষেপ নিতে পারবেন।

ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের সাহায্যে কৃষক, জেলে, ও খামারিরা সহজেই মধ্যস্বত্বভোগী বা খুচরা বিক্রেতাদের সাথে যুক্ত হতে পারেন। যা পুরো সরবরাহ শৃঙ্খলের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করবে। ইতিমধ্যেই কিছু প্রতিষ্ঠান আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষকদের বাজারমূল্য, আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং ফসল ব্যবস্থাপনার বিষয়ে রিয়েল- টাইম তথ্য দেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, যা খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থাপনার ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) প্রতিবেদন অনুযায়ী, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে কৃষকেরা তাদের ফসলের উৎপাদন ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন। একইভাবে, ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কৃষক, জেলে, খামারি, মধ্যস্বত্বভোগী ও খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যে সময়মতো যোগাযোগ নিশ্চিত করে খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খলের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব। হাই-কোয়ালিটি ভিডিও কল ও ছবি আদান-প্রদানের মাধ্যমে স্বচ্ছতা যেমন নিশ্চিত করা যাবে, তেমনি ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে পারস্পরিক আস্থাও বৃদ্ধি পাবে; পাশাপাশি, গ্রামীণ কৃষক, জেলে ও খামারিদের যোগাযোগ খরচও উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাবে।

দেশের কার্যকরী খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খল সার্বিকভাবে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। গ্রামীণ পর্যায়ে কৃষক, খামারি ও জেলেরা এবং শহরের খুচরা বিক্রেতারা দেশের খাদ্য সরবরাহ শৃঙ্খলের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের মধ্যে রিয়েল-টাইম এবং স্বচ্ছ যোগাযোগ নিশ্চিত করার মাধ্যমে খাদ্য অপচয় যেমন হ্রাস করা যাবে, তেমনি তাদের মুনাফা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখা সম্ভব। ডিজিটাল যোগাযোগ এক্ষেত্রে অংশীদারদের মধ্যে কার্যকরী যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে দেশজুড়ে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থাপনার কার্যকারিতা বাড়াতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে।

Next Post
চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াননি কোনো আইনজীবী, জামিন শুনানি ২ জানুয়ারি

চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াননি কোনো আইনজীবী, জামিন শুনানি ২ জানুয়ারি

No Result
View All Result

সম্পাদকঃ জহিরুল হোসেন চৌধুরী
প্রধান কার্যালয়ঃ প্লট-৫৭৬/এ, ব্লক-ডি, বসুন্ধরা বারিধারা থেকে প্রকাশিত এবং প্লট-বি/৫৬, বসুন্ধরা, খিলক্ষেত, বাড্ডা, ঢাকা-১২২৯ ও সুপ্রভাত মিডিয়া লিমিটেড ৪ সিডিএ বাণিজ্যিক এলাকা, মোমিন রোড, চট্টগ্রাম-৪০০০ থেকে মুদ্রিত।

যোগাযোগ
সাধারণঃ [email protected]
সম্পাদকঃ [email protected]
খবরঃ [email protected]
বিজ্ঞাপনঃ [email protected]

  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য

Copyright © 2024 All rights reserved by Janatar Kontho.

No Result
View All Result
  • ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দালাল আইন প্রত্যাহার করে ধর্ষকদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসিত করা হয়েছে’
  • ২৫ বিমা কোম্পানিকে আইপিওতে আসতে আইডিআরএর তাগিদ
  • Home 2
  • Homepage
  • Sample Page
  • আওয়ামী লীগ হচ্ছে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের দল: মির্জা ফখরুল
  • একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পারদর্শী সেনাবাহিনী গঠনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছি: প্রধানমন্ত্রী
  • কঙ্গনার বিরুদ্ধে মামলা!
  • কানেই মুখ দেখাবেন ‘দেবী চৌধুরাণী’
  • দুইশও করতে পারলো না মাহমুদউল্লাহ একাদশ
  • নির্বাচন কমিশন ভোট বাতিলের ক্ষমতা হারায়নি: ইসি রাশেদা
  • পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠি
  • স্টেডিয়ামে ঢুকতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু

Copyright © 2024 All rights reserved by Janatar Kontho.