তারেক রহমান, বাংলাদেশের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নেতা এবং জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান, দেশের কোটি কোটি জনতার অপ্রতিদ্বন্দ্ব নেতা। তিনি দেশের বাইরে থাকলেও তাঁর নেতারূপে আদর্শ ও শক্তি এখনও সংগঠনগুলোকে একত্রিত ও শক্তিশালী করে রেখেছেন। ইনশাআল্লাহ, খুব শীঘ্রই তিনি নভেম্বর মাসের শেষ দিকে দেশে ফিরবেন বলে আশা করছেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনায় দেশের সংস্কার ও নতুন নেতৃত্ব গড়ে তুলতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। বিশেষ করে, ডানে সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জসহ তিন উপজেলার বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল দ্বারা আয়োজিত এক বিশাল গণসমাবেশ ও মিছিলের মাধ্যমে নেতাকর্মীরা নিজেদের আন্দোলন ও কর্মসূচি আরও জোরদার করেছেন।
শনিবার (১ নভেম্বর) বিকালে এই সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালিক। তার উপস্থিতিতে সমাবেশের পুরো স্থান জনসমুদ্রে পরিণত হয়, যেখানে নেতাকর্মীরা দেশনেত্রী ও তারেক রহমানের জন্য দোয়া ও সমর্থন জানিয়েছেন।
এম এ মালিক বক্তৃতায় বলেন, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বালাগঞ্জের সাধারণ মানুষ এখন দলমত নির্বিশেষে একত্রিত। তারা দেশের আগামী ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে এম এ মালিককে ধানের শীষ প্রতীকে প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছেন। তিনি যোগ করেন, নির্বাচনের আগে গণভোট বা গণআদালত সম্ভব নয়। একটি একদিনের নির্বাচনই দেশের জনগণের জন্য সবচেয়ে উপকারী হবে, কারণ এতে ভোগান্তি কমে আসে।
বিশেষ করে, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মকসুদ আহমদ সিলেটের নির্বাচনী প্রচার ও সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে এক বিতর্কিত

