মধ্যরাতে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট একাধিক ভূমিকম্পে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ শহর কাঁপলেও, লোকজনের মধ্যে তেমন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়নি। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) রাত ৩টা ২৯ মিনিটে টেকনাফ থেকে ১১৮ কিলোমিটার দূরে এ ছোট ধরনের চিহ্নিত ৪ মাত্রার ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। ভলকানো ডিসকভারি জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পের কারণে টেকনাফে অল্প ঝাঁকুনি অনুভূত হলেও বেশিরভাগ মানুষ এটি লক্ষ্য করেননি। ভূকম্পনবিষয়ক সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, গভীরতা ছিল মাটির ১০ কিলোমিটার। তবে ভলকানো এর গভীরতার বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেনি। এর আগে গত শুক্রবার, রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান buffers মধ্যে একটি ৫.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল, যা অনেকের জন্য ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল। সেই কম্পনের মাঝে উল্লেখযোগ্য ছিল এর তীব্রতা, যার কারণে বহু মানুষ আতঙ্কে ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে পড়েন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, এই ধরনের ভয়ঙ্কর কম্পন আগে কখনও দেখেননি। ভূমিকম্প শুরু হলে শহরের বিভিন্ন বহুতল ভবন থেকে মানুষ দ্রুত নিচে নেমে আসেন, যার ফলে বাসাবাড়ি, অফিস এবং ব্যবসায়িক কেন্দ্রগুলোতে এক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। নরসিংদীতে ঘটনে এই ভূমিকম্পের কারণে কমপক্ষে ১০ জন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হন। ইউরোর দেশজুড়ে এই ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

