The Daily Janatar Kontho
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
The Daily Janatar Kontho
No Result
View All Result
Home জাতীয়

ভারত-বাংলাদেশ উত্তেজনা প্রশমনে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের সুপারিশ

by Janatar Kontho
December 24, 2025
in জাতীয়
Share on FacebookShare on Twitter

ভারত এবং বাংলাদেশ পরিস্থিতির চরম উত্তেজনা-era কাঠামোতে রয়েছে, যেখানে কূটনৈতিক ও সবক্ষেত্রে সম্পর্কের টানাপোড়েন মারাত্মক আকার ধারণ করছে। ব্রাসেলস ভিত্তিক আন্তর্জাতিক ক্রাইসিস গ্রুপ সম্প্রতি এই পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে তারা সম্পর্কের উন্নয়নে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করেছে। রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকারের ওপর ভারতের অতিরিক্ত নির্ভরতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশে ভারতবিরোধিতা বাড়ছে। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশের ক্ষমতা হারানোর পর আরও জটিল হয়ে উঠেছে, যা বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ককে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে। সীমান্তে বিরোধ, বাণিজ্যহীনতা, নিষেধাজ্ঞা ও উসকানিমূলক ভাষা বেড়ে চলেছে, যা করে তুলেছে পরিস্থিতিকে আরও ঝুঁকিপূর্ণ। তবে দেশের আসন্ন নির্বাচন এই সম্পর্কের পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ তৈরি করেছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে উসকানি কমানো ও নির্বাচনী প্রচারণায় ভারতবিরোধী মনোভাব এড়ানো উচিত। নয়াদিল্লির উচিত এখনই সম্পর্কের ভারসাম্য ফেরানোর দিকে মনোযোগ দেয়া, বিশেষ করে নির্বাচনের পর সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দানের জন্য। নতুন সরকারের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলতে ভারতকে বিভিন্ন ভাবনা গ্রহণ করতে হবে। ইতিহাসের দৃষ্টিতে দেখা যায়, ২০২৪ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতা হারানোর পর থেকে সম্পর্কের অবনতি ঘটে, এর ফলে দুভাইনের মধ্যে নানা ধরনের দ্বন্দ্ব ও উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর এক সময়ে সম্পর্কের উন্নতি হলেও বর্তমানে নানা পারস্পরিক অভিযোগ ও আক্রোশের কারণে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। এখন ভবিষ্যৎ দৃষ্টিতে, নির্বাচন শেষে ভারত ও বাংলাদেশ সম্পর্কের সম্ভাব্য নতুন পথ খুঁজে পেতে কাজ করতে হবে, যা দ্বিপাক্ষিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য আবশ্যক। তবে কিছু চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা অব্যাহত রয়ে গেছে, যেমন সীমান্তে অস্থিরতা, সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা, সহিংসতা, বিদ্রোহ ও চোরাচালান। বিশেষ করে, ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী সহিংসতার ঘটনা ও ছাত্রনেতার হত্যাকাণ্ড এই ঝুঁকিগুলোর প্রকৃত প্রমাণ। দীর্ঘদিন ধরে মনে করা হয়, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক নির্ভর করে বাংলাদেশের ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ চালকের উপর, যার নেতিবাচক প্রভাব বাংলাদশের দীর্ঘমেয়াদি নীতিতে লক্ষ্য করা যায়। যদি ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তাহলে উভয় দেশ সম্পর্ক উন্নয়নে নতুন সুযোগ লাভ করতে পারে। তবে বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিরতা, ভারতের হিন্দুত্ববাদী নীতি ও নির্বাচনী পরিস্থিতির কারণে সম্পর্কের গণ্ডগোল আরও জটিল হয়ে উঠছে। আসামের, পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের সময়, ও ভারতের গঙ্গার পানি বিষয়ে চুক্তির সময় এই উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে। আবারও লক্ষ্য রাখতে হবে, উভয় পক্ষের পারস্পরিক স্বার্থে উন্নত সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা সম্ভব, তবে ঝুঁকি রয়েই যায়, যেমন সহিংসতা, নির্বিচার হত্যাকাণ্ড, সীমান্তে অস্থিতিশীলতা। ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী সহিংসতা প্রকট হয়ে ওঠায় এই ঝুঁকির প্রমাণ মিলেছে। দীর্ঘ সময় ধরে, ভারতের ধারণা, বাংলাদেশে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ভিত্তি হলো ক্ষমতায় থাকা দল। ফলে, যদি ভবিষ্যতে বিএনপি বা অন্য কোন সরকার আসে, তা হলে এই সম্পর্কের উন্নতি সম্ভব। তবে, উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলে, যেখানে বাংলাদেশে ভারতবিরোধী বা স্বার্থ বিরোধী শক্তি সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। বিশেষ করে, ভারতের জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলো, যেমন বিজেপি, তাদের অভিযাত্রিক নীতির কারণে সম্পর্কের অস্থিরতা আরও বাড়াতে পারে। আসন্ন নির্বাচনের সময়, গঙ্গার পানি চুক্তি ও অঞ্চলের অন্যান্য দ্বন্দ্বের উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে। তবে সচেতনতা ও ধৈর্য্য রাখলে ও সম্পর্কের উপর অতি unnecessary ঝুঁকি এড়ালে এটা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। যেহেতু, কূটনৈতিক সম্পর্কের স্থিতিশীলতা দেশের সার্বভৌম মর্যাদা ও একতা রক্ষার জন্য জরুরি, তাই উভয় পক্ষের উচিত শান্তিপূর্ণ সমঝোতা ও আন্তরিক সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। বিশেষ করে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সরকারের জন্য মনে রাখতে হবে, সম্পর্ক উন্নত না করলে, অর্থনৈতিক, নিরাপত্তা ও সাম্প্রদায়িক স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এজন্য ভারতের উচিত তাদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নতুন কূটনৈতিক অঙ্গীকারের ভিত্তি স্থাপন করা। অন্যদিকে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত নির্বাচনী রাজনীতিতে ভারতবিরোধী মনোভাব এড়ানো এবং স্থিতিশীল, ইতিবাচক বিদেশনীতির দিকে মনোযোগ দেয়া। একতরফা উসকানি ও চরমপন্থার পরিবর্তে, সম্পর্কের ভারসাম্য ও পারস্পরিক স্বার্থে কাজ করাই ভবিষ্যত শান্তির চাবিকাঠি। আসন্ন বছরগুলোতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে সুসংহত করতে, অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি, জনগণের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ জোরদার করা অপরিহার্য। এর মাধ্যমে একে অন্যের ভ্রান্ত ধারণা দূর হবে এবং স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। ২০২৪ সালের আগস্টে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে সম্পর্কের স্থিতিশীলতা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে, সূচক হিসেবে দেখা গেছে, ভবিষ্যতে সম্পর্কের উন্নতিতে উভয় পক্ষের সদিচ্ছা ও বাস্তব উদ্যোগের প্রয়োজন।

Next Post

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন নিয়ে কোনো তথ্য জানেন না মন্ত্রিপরিষদ সচিব

No Result
View All Result

সম্পাদকঃ জহিরুল হোসেন চৌধুরী
প্রধান কার্যালয়ঃ প্লট-৫৭৬/এ, ব্লক-ডি, বসুন্ধরা বারিধারা থেকে প্রকাশিত এবং প্লট-বি/৫৬, বসুন্ধরা, খিলক্ষেত, বাড্ডা, ঢাকা-১২২৯ ও সুপ্রভাত মিডিয়া লিমিটেড ৪ সিডিএ বাণিজ্যিক এলাকা, মোমিন রোড, চট্টগ্রাম-৪০০০ থেকে মুদ্রিত।

যোগাযোগ
সাধারণঃ [email protected]
সম্পাদকঃ [email protected]
খবরঃ [email protected]
বিজ্ঞাপনঃ [email protected]

  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য

Copyright © 2024 All rights reserved by Janatar Kontho.

No Result
View All Result
  • ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দালাল আইন প্রত্যাহার করে ধর্ষকদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসিত করা হয়েছে’
  • ২৫ বিমা কোম্পানিকে আইপিওতে আসতে আইডিআরএর তাগিদ
  • Home 2
  • Homepage
  • Sample Page
  • আওয়ামী লীগ হচ্ছে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের দল: মির্জা ফখরুল
  • একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পারদর্শী সেনাবাহিনী গঠনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছি: প্রধানমন্ত্রী
  • কঙ্গনার বিরুদ্ধে মামলা!
  • কানেই মুখ দেখাবেন ‘দেবী চৌধুরাণী’
  • দুইশও করতে পারলো না মাহমুদউল্লাহ একাদশ
  • নির্বাচন কমিশন ভোট বাতিলের ক্ষমতা হারায়নি: ইসি রাশেদা
  • পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠি
  • স্টেডিয়ামে ঢুকতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু

Copyright © 2024 All rights reserved by Janatar Kontho.