বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার কথা চিন্তা করলে প্রথমেই আপনার কি মনে হয়? বিচারালয়ে বিচার নাই, প্রশাসন দুর্নীতিগ্রস্থ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো করছে ক্ষমতার অপব্যবহার, মন্ত্রী-এমপিরা করছে স্বেচ্ছাচারিতা, স্বাস্থ্য সেবার মান নিচুর থেকেও নিচু লেভেল -এ চলে যাচ্ছে, ব্যাংক থেকে জনগণের অর্থ লুট হয়ে যাচ্ছে, এক রাতে টনের পর টন কয়লা গায়েব হয়ে যাচ্ছে, রাতের আধারে পাথর উড়ে চলে যাচ্ছে, শেয়ার বাজারে নামছে ধ্বস, ঋণখেলাপিরা আরও বিত্তশালী হচ্ছে, মানে সব মিলিয়ে যেন এক অরাজকতার স্বর্গ!
আর এ সকল অরাজকতার মূলে হচ্ছে আওয়ামীলীগ নামের এই হিটলার বাহিনী। তারা ক্ষমতার অপব্যবহারের চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে গেছে, নির্বাচনের নামে বাংলাদেশের ১৭ কোটি জনগণের সাথে প্রতারণা করেছে। অবৈধভাবে ক্ষমতার গদিতে থেকে তারা তাদের কুকর্ম গুলো করে যাচ্ছে।
আমরা বাংলাদেশ প্রসঙ্গে নানা সময় নানা আলোচনা সমালোচনা করে থাকি এবং প্রায়ই আমাদের আড্ডায় বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা হয় আমাদের বন্ধু, অনলাইন এক্টিভিস্ট ও লেখকদের সাথে। এরকমই কিছু তরুণ বন্ধুদের মতামত নিচে তুলে ধরছি।
আমাদের একজন বন্ধু ওমর সানী ভাই। তাঁর কিছু কথা আমার মনে দাগ কেটে গেছে। তিনি বলেন – “শেখ হাসিনাকে গণতন্ত্রের ছবক দিয়ে বা নানান মিষ্টি কথায় নানা জনের যে বুঝানোর প্রক্রিয়া, এটা আমাকে ভীষন অবাক করে। এই খুনী ঘসেটি বেগমকে যেখানে কারাবন্দী করে তিলে তিলে হত্যা করা প্রয়োজন সেখানে অনেকেই দেখি উনাকে নানাবিধ আদুরে কন্ঠে অনুরোধ জানায়। যে বরাহ শাবকের প্রয়োজন লাথির ও শাস্তির কিংবা বিচারের সেই বরাহ শাবকের জন্য এইসব মিষ্টি অনুরোধ কেন আমি বুঝিনা।
আমাদের মহাসচিব ব্যাক্তিটা যে শান্তিনিকেতনী ভাষায় হাসিনার ব্যাপারে বলেন সেটাকে আমার অত্যন্ত বালখিল্য মনে হয়। উনার কথা শুনলে মনে হয়না আমরা একজন নেতার তীব্রতা পাচ্ছি। এই কথা আমি আসলে অত্যন্য শ্রদ্ধার সাথেই বললাম। আমাদের প্রাণপ্রিয় দেশ নায়েক তারেক রহমান ভাইয়ার যে হুংকার আমরা লন্ডনে বসে শুনি সেই একই হুংকার আমরা মির্জা ফখরুল ইসলাম ভাইয়ের কাছ থেকেও চাই কিন্তু দুঃখের বিষয় সেটি আমরা কখনোই পাইনা কেবল তাঁর কান্না ছাড়া।
হাসিনাকে নির্মূল করতে হবে তার বাপের মতন। এই মাটিতে আরেকটা ১৫-ই অগাস্ট না আসা পর্যন্ত কিছু তো হবেই না বরং এই দেশ ক্রমাগত চলে যাচ্ছে আরো নীচের দিকে। হাসিনার বংস সহ নির্মূল করে এই দেশের মুখে সত্যকারের হাসি ফুটাতে হবে।
আমরা চাই কোনো দেশ প্রেমিকের দল এই কাজটা করুক। আমরা বি এন পির পক্ষ থেকে অবশ্যই সেই দেশপ্রেমিক ভাইদের পাশে থাকব এবং তাদেরকে সকল রকমের সাহায্য আমাদের সাধ্যমত করবার চেষ্টা করব।
শেখ মুজিব যেমন ছিলো একটা খুনী ও দূর্নীতিবাজ, ঠিক তেমনি তার মেয়েটি হাসিনাও তেমন। গুটিবাজ, চালবাজ, মিথ্যেবাদী ও ধুর্ত। এই মহিলাকে প্রটেক্ট করে যায় দেশের গোয়েন্দারা, পুলিশ, র্যাব ও প্রশাসন।
আমার তো মনে হয় বাংলাদেশ প্রশাসনের অফিসারদের আগে শাস্তির আওতায় আনা দরকার তাদের এই বেঈমানীর জন্য। আমাদের ট্যাক্স-এর টাকায় কি আমরা এই হারামখোর হাসিনার চামচামি দেখতে চাইব? আপনারাই বলুন?
ইলেকশনের আগেই প্রমান হোয়ে গেছে দেশের বিচারালয় মানে আওয়ামী বিভাগ। প্রশাসন মানেই আওয়ামী প্রশাসন। সুতরাং জনতাকেই একটি বিপ্লবের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে এবং আমাদের মা জননী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করবার মধ্য দিয়েই এই বিপ্লবের সুচনা করতে হবে”
আমাদের আরেক বন্ধু নড়াইল ও ঢাকার সাবেক ছাত্র শিবির নেতা (শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিবিরের সভাপতি এবং প্রাইম ইউনিভার্সিটি মিরপুরের প্রাক্তন শিবির নেতা) শ্রদ্ধেয় ডলার বিশ্বাসের কিছু জরুরী কথা আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরব। তিনি বলেন, “খুনী শেখ হাসিনার এই বাংলাদেশে বেঁচে থাকবার কোন অধিকার নেই। যার হাত মজলুমের রক্তে রঞ্জিত, আমাদের শহীদ নেতাদের রক্তে রঞ্জিত সেই হাসিনার বেঁচে থাকবার সামান্যতম অধিকার আর নেই। আর এই কারনেই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এই খুনী, জালিম মহিলাকে পায়ু পথের ক্যানাসার দিয়েছেন। আপনারা হয়ত অনেকেই জেনে থাকবেন লন্ডনে শেখ হাসিনার পায়ু পথের ক্যানাসারের চিকিৎসা শুরু হয়েছে। যদিও এই কথাটি গোপন করবার জন্য আওয়ামী বাকশালীদের চেষ্টার কোনো অন্ত নেই। কিন্তু এরই মধ্যে আমাদের নেতা কর্মীরা ইনশাল্লাহ খোঁজ নিয়ে বের করেছে লন্ডনের একটি হাসপাতালে এই খুনী হাসিনা চিকিৎসা নিতে আসে। বর্তমানে তার অবস্থা ক্যান্সারের তৃতীয় স্টেজে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আসলে সবই যে দেখেন ও বুঝেন এটা সেটার-ই প্রমাণ। পধাম সেতুতে মানুষের মাথা কেটে সেখানে বসিয়ে এই মহিলা চেয়েছিলো আমাদের শিবির ভাইদের রক্তে সেতু বানাবে, কিন্তু সেটা প্রতিহত করেছে বাংলার জনতা। উলটো ছাত্রলীগের ছেলেদের জনতা গনপিটুনী দিয়ে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে। এখন আল্লাহ খেলা দেখালেন হাসিনার পায়ু পথের ক্যানাসার দিয়ে। অবশ্য অনেকে বলেন তার এইডস হয়েছে যদিও এই তথ্য সত্য নয় বলেই আমরা জেনেছি। কিন্তু বন্ধুরা আপনারা জেনে রাখেন আমরা শিবির কর্মীরা বসে নেই। খুব শিঘ্রী আমরা এমন খেলা দেখাবো ইনশাল্লাহ যে এই অবোইধ মসনদ টলে যেতে সেকেন্ড পরিমাণ সময় লাগবে না। এই নাস্তিক প্রেমি, এই ভারত প্রেমী অবৈধ এক নায়কের পাছাতে আজ ক্যান্সার হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যেই বাকি খেল আপনারা দেহতে পাবেন ইনশাল্লাহ”
আমাদের আরেক বন্ধু মিফতাহুর রহমান ভাই। তিনি বলেছেন- “হাসিনাকে নির্মূল হতে হবে তার পিতার মত, যে কোনো মূল্যে বাংলাদেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এই বাংলাদেশ থেকে নির্মূল না করা পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রকৃত স্বাধীনতা আসবে বলে আমি মনে করিনা। এখন এই নির্মূল কিভাবে সম্ভব? এই নির্মূল করা কি হাসিনাকে ঝাড়-বংশে খুন করে ফেলা? নাকি তার দলকে নির্মূল করে ফেলা নাকি তার রাজনৈতিক আদর্শকে সকলের সামনে অসাড় প্রমাণ করা নাকি তাকে গণ অভ্যুথানের মাধ্যমে অর্থ্যাৎ বিপ্লবের মাধ্যমে নিশ্ছিহ্ন করে দেয়া?
এর উত্তরে আমি যা বলব আমি জানিনা সকলেই তার সাথে একমত হবেন কিনা তবে এটা বলা বাহুল্য যে হাসিনাকে নির্মূল করতেই হবে। অন্তত এই বাক্যের সাথে সকলেই হয়ত একমত হবেন।
হাসিনার পিতা শেখ মুজিব কিন্তু এমন একটি বিপ্লবের মাধ্যমেই নিঃশেষ হয়েছেন। এখন প্রশ্ন হলো বাংলার বুকে এমন বিপ্লব কি আর আসবে? এমন অগ্নি সন্তানেরা কারা?
আমি সে কারনেই বলব কিছু বিষয়ে আমাদের খুব সতর্ক হতে হবে। যেমন-
(১) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আমাদের নেতাকর্মীদের যেসব পূত্র, কন্যা, ভাই বা শুভাকাংখী রয়েছেন তাঁদের আমরা একটি বিপ্লবের প্রতি উৎসাহ দিতে পারি।
(২) আমরা চাইলেই প্রত্যেক গ্রাম, মহল্লা, মহকুমা, জেলা, ইত্যাদি স্থানে ধীরে ধীরে জনতাকে সঙ্ঘবদ্ধ করতে পারি। তাদের কে নিয়ে গণভবনে এক যোগে একই সময়ে সারা দেশ থেকে ঘেরাও করতে পারি।
(৩) আমাদের জামাত-বি এন পির কর্মী ভাইদের নিয়ে আমরা এলাকা বা মহল্লায় আওয়ামী ঠেকাও নামে ছোট ছোট দল বানিয়ে একটি শক্ত আন্দোলনের দিকে অগ্রসর হতে পারি।
(৪) প্রতি গ্রাম-মহল্লার মা বোনদের নিয়ে শক্তিশালী কিছু নারী ব্রিগেড গঠন করতে পারি যারা আমাদের সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবেন।
(৫) বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আওয়ামীলীগের অপঃপ্রচারের বিরুদ্ধে আমরা নানাবিধ ভিডিও, অডিও ভিজুয়াল লেখা, কলাম ইত্যাদি লিখে সেগুলোকে গনহারে প্রচার করতে পারি।
(৬) পদ্মা সেতু তৈরীতে যে মানুষের মাথা কাটার জন্য আওয়ামী লীগ অসংখ্য পুরুষ, কিশোর শিশুদের মাথা কেটে সেখানে বসাতে চাইছে সেটা প্রচার করতে পারি।
(৭) আওয়ামীলীগের ভোট ব্যাংক বলে পরিচিত বিভিন্ন এলাকায় সুকৌশলে আমাদের তরুন যুবাদের নিয়ে আমরা আমাদের দলের কার্যক্রম নিয়ে প্রচার করতে পারি এবং তাদের উৎসাহ দিয়ে এই আওয়ামী জালেমদের বিরুদ্ধে কার্যক্রম শুরু করতে পারি।
(৮) শেখ হাসিনা দেশের বাইরে এলে আমরা সেখানে যে বা যারা আছি, যেসব মুক্তিকামী ব্যাক্তিরা আছেন তাদের নিয়ে একযোগে প্রতিবাদ করতে পারি। আমরা জানিয়ে দিতে পারি যে এই জালিম সরকারের সাথে দেশের জনতা আর নেই।
এইসব সব কিছুর পরেও কাজ না হলে আমাদের সেনাবাহিনীর বিপ্লবী ভাইদের সাহায্যে আমরা শেখ হাসিনাকে নিশ্চিহ্ন করবার কথাও ভাবতে পারি। কেননা বাংলাদেশের স্বাধীনতা আজ ভুলন্ঠিত। রাস্তার মধ্যে মার খেয়ে পড়ে আছে নিরীহ মা, কোপ খাচ্ছে নিরীহ স্বামী। গুম হয়ে যাচ্ছে আপনার আর আমার ভাই, বোন সহ আত্নীয়রা। আর আমরা কষ্ট বুকে চেপে দিনের পর দিন সেগুলো সহ্য করে যাচ্ছি।
সরকারী বাহিনী ডি জি এফ আই, বিডি আর, এন এস আই সব কিছুই হাসিনার দখলে। একের পর এক সকল বাহিনীকে ভারতের সাহায্যে কবজা করে ফেলেছে হাসিনা। বলতে চাইলেও দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী বলতে পারছে না কিছুই। এমতবস্থায় চুড়ান্ত লখতের দিকে আগাতে চাইলে অবশ্যই আমাদের কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং তা যত কঠিক ই হোক না কেন।”
আমাদের আরেক বন্ধু ওমর ফারুক ভাই। তিনি তাঁর ক্ষোভ প্রকাশ করেন সরাসরি শেখ হাসিনার ওপর। তিনি বিএনপির একজন বীর সেনানী। তিনি শেখ হাসিনার লন্ডন সফরের সময় অবৈধ প্রধানমন্ত্রী, এ যুগের হিটলার, শেখ হাসিনার গাড়ি লক্ষ্য করে ছুঁড়ে মারেন কিছু পঁচা ডিম যা সরাসরি হাসিনার দেহরক্ষীর গায়ে লাগে। অভিনন্দন ওমর ফারুক ভাই। এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, “বেশ করেছি, আরও বেশি করে পঁচা ডিম মেরে মেরে এই অবৈধ প্রধানমন্ত্রীকে শেষ করে দেওয়া উচিত।”
রাশেদুল আলম নামের আমাদের আরেক বন্ধু ওমরের সাথে যোগ করে বলেন, “এই শেখ হাসিনা আপাদমস্তক একজন অবৈধ ব্যক্তি। যার নামে এতো এতো দুর্নীতির মামলা, সে কিভাবে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়? এই মহিলার জন্য বাংলাদেশ আজ রসাতলে যাচ্ছে। এই মহিলাকে যত শীঘ্রই সম্ভব নিঃশেষ করে ফেলা উচিত, নাহলে বাংলাদেশের ভাগ্যে আরও খারাপি আছে।”
আরেক বন্ধু জাওয়াদ হোসেন নির্ঝর এসব কথা শুনে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে গিয়ে বলেন, “আরেকটা ১৫ অগাস্ট দরকার, শেখ পরিবারকে একদম নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া দরকার, নাহলে বাংলাদেশের ভাগ্য কেউ বদলাতে পারবেনা। আমরা যে সুখী বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, তা এই শেখ হাসিনা নামক ডাইনি মহিলা ক্ষমতায় থাকলে কখনওই সম্ভব হবেনা।”
এক পর্যায়ে আমরা মোহাম্মদ আবু জোবায়ের রাব্বানীর সাথে কথা বললে তিনি জাওয়াদ নির্ঝরের সাথে একমত প্রকাশ করে বলেন, “বাংলাদেশকে এই অবৈধ সরকার একটি সার্কাস বানিয়ে রেখেছে। আর এই সার্কাসের নাটের গুরু হলো শেখ হাসিনা। এই মহিলা আস্তে আস্তে বাংলাদেশকে একদম শেষ করে দিচ্ছে। নিজের ও নিজ ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের পকেট ফুলিয়ে কলাগাছ বানিয়ে ফেলেছে, তাও তাদের পোষায় না। তার আরও চাই। ব্যাংক গুলোর টাকা মেরে দিয়ে একদম ফকির বানিয়ে ফেলেছে, তাও এদের শান্তি হয়না। শেয়ার মার্কেটের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে একদম। তাছাড়া বিদেশের কাছে ঋণের বোঝা তো দিন দিন বেড়েই চলেছে। কবে এর নিরসন হবে কেউ জানেনা। একমাত্র রাস্তা হলো হাসিনার বংশকে একদম মুল থেকে উৎপাটন করে ফেলা। তাহলেই বাংলাদেশ আবার মুক্ত হবে, স্বাধীন হবে!”
শেখ রিপন, রেজাউল ইসলাম, কামরোল ইসলাম, এহসানুল কবির, সুলতানুল আরেফিন সিয়াম, কাজী ওয়াহিদুজ্জামান, মোহাম্মদ এমাদ সহ সবাইই জোবায়ের রাব্বানীর সাথে সহমত এবং একস্বরে বললেন, এই হাসিনাকে নির্বংশ করে দিতে হবে।
আসলে আমাদের সমাজের সকল তরুণদের ভাবনা একই। সকলেই এই হাসিনা সরকারের নিরসন চায়। এবং এই দূরবস্থা থেকে পরিত্রাণের আসলে একটিই উপায়। তা হলো অবৈধ সরকার ও আওয়ামীলীগ নামক এই হিটলার বাহিনীর প্রধান শেখ হাসিনাকে সপরিবারে নির্মূল করা, আরেকটা ১৫ অগাস্ট এর পুনরাবৃত্তি করা। আর নাহলে বাংলাদেশ এই অথই অন্ধকার থেকে মুক্তি কখনো পাবে বলে মনে হয় না।
লেখক: মোহাম্মদ ওমর সানি এবং এমডি আনিছুজ্জামান
*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। জাগো বাংলা ২৪ -এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য জাগো বাংলা ২৪ কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।