The Daily Janatar Kontho
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য
No Result
View All Result
The Daily Janatar Kontho
No Result
View All Result
Home অর্থনীতি

বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন , দেশের ভাবমূর্তির সঙ্গে বাড়বে চ্যালেঞ্জও

by Janatar Kontho
November 26, 2021
in অর্থনীতি
বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন , দেশের ভাবমূর্তির সঙ্গে বাড়বে চ্যালেঞ্জও
Share on FacebookShare on Twitter

দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আনার সুযোগ বাড়বে।

একই সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে বহুমুখী চ্যালেঞ্জ। রপ্তানিতে বাড়তি সুবিধা মিলবে না। কম সুদে ঋণ পাওয়া যাবে না। এসব ক্ষেত্রে প্রস্তুতি নিতে হবে। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের পরিপ্রেক্ষিতে তারা এ মন্তব্য করেন।

বুধবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের সুপারিশ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর আগে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি) এই সুপারিশ করেছিল।

আগামী ২০২৬ সাল থেকে এ সুপারিশ কার্যকর হবে। এখন থেকে বাংলাদেশ প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে ৫ বছর সময় পাবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ কী ধরনের সুবিধা পাবে এবং কী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে তা নিয়ে যুগান্তরের সঙ্গে কথা বলেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় তিন অর্থনীতিবিদ। তারা হলেন-সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের এখন আর কোনো বাধা রইল না। এখন বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে। চলে যাবে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায়। স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় গেলে এখন পাওয়া যাচ্ছে এমন অনেক সুবিধা মিলবে না। সেগুলো মোকাবিলা করার জন্য বেশকিছু প্রস্তুতি দরকার। এজন্য ২০২৬ সাল পর্যন্ত সময় পাওয়া যাবে। এই সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয়

প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে। এজন্য সরকার ও রপ্তানিকারকদের ভূমিকা নিতে হবে সবচেয়ে বেশি।

্তিনি বলেন, এলডিসির তালিকা থেকে বের হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে। বাংলাদেশ আর স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় থাকবে না। চলে যাবে উন্নয়নশীল দেশের তালিকায়। বাংলাদেশের পরবর্তী লক্ষ্য হবে উন্নত দেশের মর্যাদা অর্জন করা। এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির ফলে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে নিরাপদবোধ করবে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আনার উদ্যোগ নিতে হবে। তবে এজন্য অবকাঠামোর উন্নয়ন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নিরসন, দুর্নীতি রোধ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক বা অন্যান্য ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা দূর করে সার্বিকভাবে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য বিশ্বব্যাংকের ব্যবসা খরচ ও পরিবেশের যে সূচক রয়েছে তাতে আরও উন্নয়ন করতে হবে। এজন্য বেশ কিছু সংস্কার প্রয়োজন। যাতে দ্রুত ব্যবসা শুরু করা যায়। তিনি আরও বলেন, দেশে বিদেশি বিনিয়োগ এলে একদিকে শিল্প স্থাপন হবে। উৎপাদন বাড়বে। এতে কর্মসংস্থানও বাড়বে। আর কর্মসংস্থান বাড়লে দারিদ্র্যও পর্যায়ক্রমে কমবে।

যে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে সে সম্পর্কে ড. মির্জ্জা আজিজ বলেন, স্বল্পোন্নত দেশে থাকা অবস্থায় বাংলাদেশ রপ্তানি ও বৈদেশিক ঋণে অনেক সুবিধা পেত। সেগুলো পাওয়া যাবে না। এগুলোর বিকল্প ভাবতে হবে। রপ্তানিতে যেসব কর ছাড় ও জিএসপি সুবিধা পাওয়া যেত। এর বিপরীতে কম কর দিয়ে ইউরোপ আমেরিকাসহ অনেক দেশে রপ্তানি করা যেত। ২০২৬ সাল থেকে এগুলো করা যাবে না। কর কম থাকার কারণে অনেক বিনিয়োগকারী দেশে এসে বিনিয়োগ করে রপ্তানি সুবিধা নিতেন। এখন এটি পাওয়া না গেলে রপ্তানি পণ্যের উৎপাদন খরচ কমাতে হবে। একই সঙ্গে দক্ষতা বাড়িয়ে ভালো মানের পণ্য উৎপাদনের পদক্ষেপ নিতে হবে। রপ্তানির নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধান করতে হবে। তাহলে রপ্তানি খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সহজ হবে।

সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হওয়ার বাংলাদেশ একটি অফিসিয়াল চূড়ান্ত স্বীকৃতি পেল। এখন আর কোনো স্বীকৃতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। আগের ধারাবাহিকতায় এ স্বীকৃতি পেল। এ ধরনের পরিবর্তন এক ধরনের বিশ্ব স্বীকৃতি। জাতিসংঘের মতো বিশ্বসভায় এই স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশ নানাদিক থেকে লাভবান হবে, দেশের ইমেজ বাড়বে। একে কাজে লাগিয়ে বিনিয়োগ বাড়ানো যাবে। এখন প্রয়োজন প্রস্তুতির।

তিনি বলেন, এলডিসি থেকে বাংলাদেশ যেসব সুবিধা পেত সেগুলো থেকে বঞ্চিত হবে। এর মধ্যে রপ্তানি খাতে জিএসপি সুবিধা পাওয়া যাবে না। এর বিকল্প হিসাবে রপ্তানির নতুন বাজার খুঁজতে হবে। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি করে রপ্তানি বাড়াতে হবে। এসব ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে আরও সক্ষমতার পরিচয় দিতে হবে। দরকষাকষির জন্য সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ের সক্ষমতা বাড়াতে হবে। উদ্যোক্তাদের ক্রেতা ধরে রাখতে উদ্যোগী হতে হবে। এখন যে কর রেয়াত পাওয়া যায়, তার বিকল্প হিসাবে খরচ কমানোর বিষয়টি ভাবতে হবে। দক্ষতা বাড়িয়ে ভালো মানের পণ্য উৎপাদন করে সেগুলোর দাম বাড়ানোর পদক্ষেপ নিতে হবে। এজন্য কারখানার যেমন আধুনিকায়ন দরকার, তেমনি শ্রমিক কর্মীদের দক্ষতা বাড়ানো প্রয়োজন। একই সঙ্গে সব ধরনের অবকাঠামোগত সুবিধা বাড়ানো জরুরি। চট্টগ্রাম বন্দরে যেসব সমস্যা হয় সেগুলো রোধ করা গেলেও অনেক খরচ কমানো সম্ভব।

তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বের হলে বাংলাদেশ আর সহজ শর্তে ঋণ পাবে না। তখন বেশি সুদে ও কঠিন শর্তে ঋণ নিতে হবে। তবে দেশের মান উন্নয়নের কারণে অনেক দেশ বা সংস্থা ঋণ দিতে আস্থা পাবে। বেশি সুদে ঋণ নিয়ে সেগুলোকে ব্যবহারের সর্বোত্তম পথ খুঁজে বের করতে হবে। যাতে ঋণের সদ্ব্যবহার করা সম্ভব হয়।

বৈদেশিক অনুদান কমে গেলে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বৈদেশিক অনুদানের একটি বড় অংশই ব্যবহৃত হয় দারিদ্র্য বিমোচনে। এনজিওগুলো বৈদেশিক অনুদান নিয়ে দেশে দারিদ্র্য বিমোচন করে। বৈদেশিক অনুদান কমে গেলে এনজিওগুলো সংকটে পড়বে। তারা এখন যেভাবে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করে সেক্ষেত্রে একটি ধাক্কা আসতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলো বর্তমানে সরাসরি যেভাবে দারিদ্র্য বিমোচন করে, বৈদেশিক অনুদান না পেলে তখন হয়তো তারা সরাসরি অংশ নিতে পারবে না। বিনিয়োগ বাড়িয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে কতটুকু দারিদ্র্য বিমোচন সম্ভব তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। তারা দারিদ্র্য বিমোচনে যে কাজ করে তাতে বৈদেশিক অনুদানের পরিমাণ বেশি। এটি পাওয়া না গেলে এ খাতে দারিদ্র্য বিমোচন কাজ কমে যাবে। তখন ওইসব অনুদাননির্ভর সংস্থাগুলো বিপাকে পড়বে। সেসব এনজিওকে সরকার থেকে ফান্ড দিয়ে চালানো যাবে এমন সক্ষমতাও নেই। ফলে তারা সংকটে পড়বে। এমন পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা করা হবে সে বিষয়টি এখনই চিন্তা-ভাবনা করা উচিত।

ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বের হলে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বড় ধরনের প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হবে। প্রতিযোগিতায় টিকতে হলে সক্ষমতা বাড়াতে হবে। নীতি সংস্কার করতে হবে। তা না হলে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যাবে না।

দক্ষতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশে যেভাবে শিক্ষার মান কমছে, তাতে দক্ষ জনশক্তির একটি সংকট দেখা দেবে। দক্ষ জনশক্তি না মিললে সৃষ্ট পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হবে। এ ব্যাপারে শিক্ষার মান বাড়াতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও উন্নত করতে হবে। এ খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। গবেষণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দক্ষতা বাড়াতে হলে গবেষণায় জোর দিতে হবে। দেশ এখনো গবেষণায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে। এ খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে।

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম বলেছেন, এই স্বীকৃতির ফলে বাংলাদেশের মর্যাদা আরও বাড়বে। মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ, জলবায়ু ও অর্থনৈতিক ভঙ্গুরতা-এই তিনটি সূচক দিয়ে একটি দেশ উন্নয়নশীল দেশ হতে পারবে কিনা তা বিচার করা হয়। তিনটি সূচকেই বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার মান অর্জন করেছে। যে কারণে এই স্বীকৃতি।

তিনি বলেন, ২০২৪ সাল থেকেই বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এজন্য যেসব প্রস্তুতির দরকার তা সম্পন্ন করতে বাংলাদেশ আরও সময় চেয়েছে। এ কারণে আলোচ্য সুপারিশ কার্যকর করার মেয়াদ দুই বছর পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে আগামী ২০২৬ সাল থেকে এটি কার্যকর হবে। অর্থাৎ ওই বছর থেকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের কাতারে চলে যাবে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে আরও ৫ বছর সময় পেল। যদিও আগে থেকে এ ব্যাপারে প্রস্তুতি নিয়ে আসছে। এখন প্রস্তুতির গতি আরও বাড়াতে হবে।

বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রস্তুতির ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, এ স্বীকৃতি একদিকে বিপুল সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিল, অন্যদিকে বেশকিছু চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করাল বাংলাদেশকে। বর্তমানে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলোতে বাংলাদেশ জিএসপি সুবিধা পাচ্ছে। অর্থাৎ উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশের তুলনায় কর দিয়ে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করতে পারছে। ২০২৬ সালের পর থেকে এ সুবিধা আর পাবে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ সুবিধা ২০৩০ সালের শেষ দিক থেকে পাওয়া যাবে না। তখন বাড়তি কর দিয়ে পণ্য রপ্তানি করতে হবে। বাড়তি কর দিয়ে পণ্য রপ্তানি করলে পণ্যের দাম বাড়বে। এতে বাংলাদেশ বিদেশের বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্যে পড়বে। এজন্য এখন থেকে যেসব দেশে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করে ওইসব দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি করতে হবে। এর আওতায় মুক্ত বাণিজ্য বা অগ্রাধিকারভিত্তিক বাণিজ্য চালু করতে হবে। তখন এ সমস্যা কিছুটা হলেও সমাধান হবে।

তিনি বলেন, বাণিজ্য সুবিধা বন্ধ হলেও কোনো সমস্যা হবে বলে মনে করেন না। কারণ এ বিষয়ে বাংলাদেশ অনেক আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে আসছে। আরও ৫ বছর সময় পেল প্রস্তুতি নিতে। এর মধ্যে এর একটি সমাধান বের হয়ে আসবে।

অনুদান বন্ধ হওয়ার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশের মোট বাজেটের এখন বৈদেশিক অনুদানের হার ২ শতাংশের নিচে। এখন অনুদান না এলেও তেমন ক্ষতি নেই। এটি অন্যভাবে মিটিয়ে নেওয়া সম্ভব। এজন্য রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স বাড়াত হবে। উন্নয়নশীল দেশের কাতারে গেলে দক্ষ জনশক্তি রপ্তানি করতে পারলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ানো সম্ভব হবে।

সহজ শর্তের ঋণের বিষয়ে তিনি বলেন, সহজ শর্তের ও কম সুদের ঋণ পাওয়া যাবে না ঠিকই। কিন্তু বাণিজ্যিক ঋণ পেতে কোনো সমস্যা হবে না। সহজ শর্তের ঋণের যেসব শর্ত থাকে সেগুলো এড়িয়ে বাণিজ্যিক ঋণ নিলে বেশি সমস্যা হবে না। এক্ষেত্রে ঋণের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। একটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। বাংলাদেশ এটি মোকাবিলা করতে পারবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদী।

তিনি বলেন, এর একটি বড় ধাক্কা আসতে পারে ওষুধ শিল্পে। কেননা বর্তমানে বাংলাদেশকে রয়্যালটি বা মেধাস্বত্ব ফি দিতে হয় না। যেসব ওষুধ দেশে তৈরি হচ্ছে এগুলোর মেধাস্বত্ব সবই বিদেশের। ফলে এসব ক্ষেত্রে রয়্যালটি দিতে হবে। বর্তমানে দেশের চাহিদার ৯৭ শতাংশই দেশে উৎপাদিত ওষুধ দিয়ে মেটানো হচ্ছে। রপ্তানিও বাড়ছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ২০৩০ সাল পর্যন্ত সময় পাবে। এর মধ্যে বড় ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে।

 

Next Post

সন্ত্রাসবাদ দমনে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ: নৌপ্রতিমন্ত্রী

No Result
View All Result

সম্পাদকঃ জহিরুল হোসেন চৌধুরী
প্রধান কার্যালয়ঃ প্লট-৫৭৬/এ, ব্লক-ডি, বসুন্ধরা বারিধারা থেকে প্রকাশিত এবং প্লট-বি/৫৬, বসুন্ধরা, খিলক্ষেত, বাড্ডা, ঢাকা-১২২৯ ও সুপ্রভাত মিডিয়া লিমিটেড ৪ সিডিএ বাণিজ্যিক এলাকা, মোমিন রোড, চট্টগ্রাম-৪০০০ থেকে মুদ্রিত।

যোগাযোগ
সাধারণঃ [email protected]
সম্পাদকঃ [email protected]
খবরঃ [email protected]
বিজ্ঞাপনঃ [email protected]

  • হোম
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • সারাদেশ
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • সারাদেশ
  • আইন-আদালত
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • অন্যান্য

Copyright © 2024 All rights reserved by Janatar Kontho.

No Result
View All Result
  • ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দালাল আইন প্রত্যাহার করে ধর্ষকদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পুনর্বাসিত করা হয়েছে’
  • ২৫ বিমা কোম্পানিকে আইপিওতে আসতে আইডিআরএর তাগিদ
  • Home 2
  • Homepage
  • Sample Page
  • আওয়ামী লীগ হচ্ছে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের দল: মির্জা ফখরুল
  • একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় পারদর্শী সেনাবাহিনী গঠনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছি: প্রধানমন্ত্রী
  • কঙ্গনার বিরুদ্ধে মামলা!
  • কানেই মুখ দেখাবেন ‘দেবী চৌধুরাণী’
  • দুইশও করতে পারলো না মাহমুদউল্লাহ একাদশ
  • নির্বাচন কমিশন ভোট বাতিলের ক্ষমতা হারায়নি: ইসি রাশেদা
  • পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠি
  • স্টেডিয়ামে ঢুকতে গিয়ে পদদলিত হয়ে ১২ জনের মৃত্যু

Copyright © 2024 All rights reserved by Janatar Kontho.