জাতীয় নির্বাচনের আগে খেলোয়াড়দের নিয়ে সংসদ সদস্য প্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের পক্ষে প্রচার চালানোর রীতি বাংলাদেশের এক দীর্ঘ ইতিহাস। অনেক খেলোয়াড় সাধারণভাবে নিজেদের প্রভাব ও জনপ্রিয়তা কাজে লাগিয়ে নির্বাচনী কাজে অংশ নেন। তবে এবার এই প্রথায় পরিবর্তন এসেছে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) কঠোর নির্দেশনা দিয়েছে, কাউকে যেন খেলোয়াড়দের নির্বাচনি প্রচারণায় ব্যবহার করা না হয়।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) পাঠানো এক বিবৃতিতে ক্রীড়া পরিষদ জানায়, দেশের আন্তর্জাতিক বা জাতীয় পর্যায়ের খেলোয়াড়দের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনও রাজনৈতিক দলের বা প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচার করতে দেখা যাবে না। নির্বাচনি সভায় বা প্রচারণামূলক কার্যক্রমে অংশ নেওয়া খেলোয়াড়দের নিষেধ করা হয়েছে। Players must focus on maintaining their sportsmanship and uphold the nation’s reputation through their personal conduct, with strict adherence to directives issued by the জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই নির্দেশনা অমান্য করলে দেশের সুস্থ ক্রীড়া পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে, যা অনিরাপদ এবং অনভিপ্রেত। তাই সার্বিক সুস্থ্যতা ও সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের জন্য এ নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ জানানো হয়।
সুতরাং, নির্বাচনী সালে খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক প্রচার বা মঞ্চে অংশ নেওয়া নিষেধ, যাতে করে ক্রীড়ায় অপ্রয়োজনীয় বিভ্রান্তি সৃষ্টি না হয় এবং দেশের ক্রীড়া অঙ্গনের ইমেজ রক্ষা হয়।

